চলতি বছরের মার্চ মাসে বাংলাদেশ রেকর্ড ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন (৩২৯ কোটি) ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। এই পরিমাণ অর্থ দেশের ইতিহাসে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহ।
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরে ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারের
ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৩২ শতাংশে। যা গত ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। সবশেষ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া
বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, অর্থসচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব বিভাগের সচিব এবং অর্থ বিভাগের বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত অতিরিক্ত সচিবেরা
বাংলাদেশকে ৩ কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা (প্রতি ডলার সমানে ১২২ টাকা ৩৮ পয়সা ধরে)। জ্বালানি খাতের উন্নয়নে এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার
মজানকে কেন্দ্র করে আমদানি পণ্যের চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। একইসঙ্গে বিদেশে ভ্রমণও বেড়ে গেছে। এ কারণেই অতিরিক্ত চাহিদা পূরণের জন্য ব্যাংকগুলো ১২০ টাকা ঘোষিত দরের চেয়ে কমপক্ষে আট টাকা বেশি দিয়ে রেমিট্যান্স কিনছে। খোলাবাজারে ডলারের এই
সঠিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়া কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। বিগত ১৫ বছরের তথ্য বিভ্রাট নিয়ে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি
বাংলাদেশকে ৬০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওপর শর্তের বোঝা বাড়াচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (এনবিআর)। বহুজাতিক সংস্থাটির ঋণের অন্যতম শর্ত হচ্ছে, রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে। কী হারে বৃদ্ধি করা প্রয়োজন, সেটিও বলে দিয়েছে। তা হলো এনবিআরকে প্রতিবছর মোট








