শেয়ারধারীদের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে লাভেলো আইসক্রিম। গত জুনে সমাপ্ত আর্থিক বছরের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি, যার মধ্যে ১০ শতাংশ বোনাস ও ১০ শতাংশ নগদ। সেই হিসাবে কোম্পানিটির একজন শেয়ারধারী যাঁর
ব্যাংকখাতে লুটপাটের আলোচিত ভরপুত্র এস আলমের ছোবলে দুর্বল হয়ে পড়া ব্যাংকগুলোকে তারল্য গ্যারান্টি দেওয়ার ধারাবাহিকতায় শেয়াবাজারের আরও দুই ব্যংক৫৫০ কোটি টাকা তারল্য ধার পাচ্ছে। আর এই ধারের পুরোটাই দিচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক। ব্যাংক দুটি হলো-
দেশের পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতন চলছে। দরপতনের সঙ্গে পুঁজিবাজারে দেখা দিয়েছে লেনদেন খরা। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মঙ্গলবার লেনদেন কমে ৩১৮ কোটি টাকায় চলে এসেছে। সেইসঙ্গে দাম কামার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান।
গত ৫ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী হারিয়ে গেছেন। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে মোট বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবের সংখ্যা ছিল ২২ লাখ
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২৬ কোম্পানির মোট ২১ কোটি ৩৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হতে দেখা গেছে ৮ কোম্পানির শেয়ার। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বৃদ্ধি হয়েছে ১৪২ টির। এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ
পুঁজিবাজারে আবারও বড় দরপতন হয়েছে। টানা পতনে থাকা পুঁজিবাজারে সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে মূল্য সূচক এক সঙ্গেই কমল ১৩২ পয়েন্ট। এক দিনে সূচকের বড় পতনের ফলে বাজার মূলধন কমেছে আট হাজার কোটি টাকারও বেশি। লাগামহীন দরপতনে
দেশের পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক বাড়লেও লেনদেন নিম্নমুখী ছিল আলোচ্য সপ্তাহে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক সামান্য বেড়েছে পাশাপাশি এক্সচেঞ্জটির দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে। এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৬ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ১০০ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে প্রায় ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ২৪৬ পয়েন্ট।
দেশের পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক বাড়লেও লেনদেন নিম্নমুখী ছিল আলোচ্য সপ্তাহে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক সামান্য বেড়েছে পাশাপাশি এক্সচেঞ্জটির দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে। এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৬ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ১০০ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে প্রায় ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ২৪৬ পয়েন্ট।








