রিজার্ভের ক্রমাগত পতনের মুখে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ নিয়েছে সরকার। এর দুটি কিস্তি পেয়েছে বাংলাদেশ। নতুন বছরে আরও দুই কিস্তি ঋণ পাওয়ার কথা। এ জন্যও সংস্কার করতে বাধ্য সরকার।
অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বড় সংকটে পড়েছে দেশের অধিকাংশ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ধীরগতিতে ঋণ বিতরণ হলেও তা আর ফেরত আসছে না। নির্ধারিত সময় পর এগুলো খেলাপিতে পরিণত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ আমানতকারী ও বিনিয়োগকারীরা। আর ধীরে
বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় ঝুঁকির কারণ জ্বালানিস্বল্পতা। এ কারণে শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। সেই সঙ্গে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতিও অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। অর্থনীতিতে ঝুঁকির অন্যান্য ক্ষেত্র হচ্ছে প্রবৃদ্ধির গতি কমে যাওয়া, সম্পদ
গত ডিসেম্বরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) ডলার রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় পাঠিয়েছেন। এই অঙ্ক ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আগের বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি। এই
টাকার সংকটে পড়া সরকার সার ও বিদ্যুৎ খাতের দেনা মেটাতে বাজারে বন্ড ছাড়ছে। এই বন্ড কিনবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। বিপরীতে সুদ পাবে তারা। বন্ড হলো একধরনের আর্থিক পণ্য, যা বিক্রি করে সরকার ও বেসরকারি খাত দীর্ঘ
ডলার-সংকটের শুরুটা অবশ্য আগের বছর থেকে। রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করলে ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি তেল ও পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। ডলারের দাম তখন ছিল ৮৪ থেকে ৮৬ টাকা, যা বেড়ে এখন কাগজে কলমে
বন্দর নির্মাণ ও উন্নয়নে দেশি–বিদেশি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ১ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার (১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা) বিনিয়োগ আসছে। এই বিনিয়োগের বড় অংশই আসছে মূলত প্রস্তাবিত লালদিয়া ও বে টার্মিনাল প্রকল্পে পাঁচটি
মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ জানিয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স ৭ শতাংশ হারে বাড়ছে। ব্যালান্স অভ পেমেন্ট সংকটের কারণে বাংলাদেশের প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ২০২৩ সালে দেশের প্রবাসী আয় ২৩ বিলিয়ন ডলারের ঘরে থাকবে।