ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ২৫-৩০ শতাংশে পৌঁছে যাবে : আহসান এইচ মনসুরসাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে খান ব্রাদার্সদুই বিলিয়ন ডলারের নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের শেয়ারবাজারে দর পতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের শিল্প খাতের উন্নয়নে বিনিয়োগে আগ্রহী কাতার : শিল্পমন্ত্রী
No icon

বিজিএমইএর পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার দাবিতে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টাকে চিঠি

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পর এবার তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার দাবি উঠেছে। বিজিএমইএর নির্বাচনকেন্দ্রিক জোট ফোরাম সংগঠনটির পর্ষদ ভেঙে অন্তর্বর্তী পর্ষদ গঠন, স্বচ্ছ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে চিঠি দিয়েছে।

ফোরামের মহাসচিব রশিদ আহমেদ হোসাইনী গতকাল সোমবার এই চিঠি দেন। তিনি চিঠিতে দাবি করেন, বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপের কারণে অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনের মতো বিজিএমইএও এক দশকের বেশি সময় ধরে স্বতন্ত্র ও গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত হয়নি। ভুয়া ভোটার ও জাল ভোট প্রদান এবং বহিরাগত দলীয় সন্ত্রাসী দিয়ে ভোটকেন্দ্র দখল করে নির্বাচন নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে। গত মার্চের নির্বাচন নিয়ে ফোরামের মহাসচিব চিঠিতে বলেন, বিজিএমইএর নির্বাচনসংক্রান্ত নিয়মাবলি অনুসারে, ভোটারদের হালনাগাদ আয়কর রিটার্ন ও ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু এই নিয়ম ভঙ্গ করে অনেককে ভোটার করা হয়েছে, যাঁদের ট্রেড লাইসেন্স ভুয়া ও আয়কর রিটার্ন হালনাগাদ ছিল না। কারখানার অস্তিত্ব নেই কিংবা দীর্ঘদিন কারখানা বন্ধ ও রপ্তানি নেই, এমন ব্যক্তিদের ভোটার করা হয়েছে। নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর অনেক সদস্যকে ভোটার করা হয়েছে, যাঁদের কারখানা বন্ধ, অস্তিত্বহীন ও হালনাগাদ কাগজপত্র ছিল না, এমনকি ওই সংগঠনে তাঁদের ভোটাধিকারও নেই। এ ধরনের ভুয়া ভোটাররাই সম্মিলিত পরিষদের ভোট ব্যাংক হয়ে ওঠেন। এভাবেই একটি প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে ঢাকা মহানগর (উত্তর) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান সভাপতি পদে বসেন।